সম্মেলনে বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিত্বকারী কূটনীতিকদের ভূমিকায় রয়েছে ২২০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী। তারা কূটনৈতিক দক্ষতা বিকাশ, নির্দিষ্ট বিষয়ে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন এবং রাজনৈতিক বিতর্ক পরিচালনার মানসিকতা উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করেছেন এবং ২০জন নির্বাহী বোর্ড সদস্য তাদের আলোচনা নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করছেন।
এ বছরের সম্মেলন মোট ৬টি কমিটি নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ, বাংলাদেশ বিষয়ক বিশেষায়িত কমিটি, আন্তর্জাতিক প্রেস, নিরস্ত্রীকরণ ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা কমিটি, জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ এবং জাতিসংঘ বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি উন্নয়ন কমিশন।
ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন-২০২৪ এর মহাসচিব মো.নাইম উদ্দিন বলেন, নোবিপ্রবি প্রশাসনের সহযোগিতা ফলে আমরা সুন্দর একটি প্রোগাম আয়োজন করতে পেরেছি। আমি আমার সকল ডিলেগেট কে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এ প্রোগামে অংশগ্রহণ করায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বলেন, বিগত সময়ের তুলনায় সংগঠনটির কাজগুলো অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। সংগঠনটি তাদের কাজের মধ্যে দিয়ে শিক্ষার্থীদের কথা বলার দক্ষতা পাশাপাশি নিজেদেরকে আত্নপ্রত্যয়ী করে তুলতে সহযোগিতা করছে বলে আমি মনে করি।
তিনি বক্তব্যে বহিবিশ্বে জাতিসংঘের বিভিন্ন অবদান তুলে ধরেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড.দিদার-উল-আলম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০টি সংগঠনের মধ্যে নোবিপ্রবি ছায়া জাতিসংঘ আলাদা একটি সংগঠন তাদের কথা বলা, কাজের ধরন সবকিছুই আমাকে মুগ্ধ করে। বর্তমান সময়ে মধ্য প্রাচ্যর দেশগুলোতে যে ক্রাইসিস চলছে সেখানে জাতিসংঘ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। জাতিসংঘ মানবতা নিয়ে ভূমিকা রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে কিন্তু এতে যখনি বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক স্বার্থ চলে যায় তখন সেটা খুবই দুংখজনক হয়ে দাঁড়ায়।
বক্তব্যে নোবিপ্রবি উপাচার্য বাংলা ভাষা ও ভাষা শহীদের গুরুত্ব তুলে ধরেন।