বর্তমানে আমেরিকায় অধ্যায়নরত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম আবর্তনের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী শাকিলা আক্তার মেরী এবং তার টিম বিদেশে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের সার্বিক কাউন্সেলিং ও সহযোগিতায় কাজ করে যাচ্ছেন।
একজন শিক্ষার্থী কোন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবেন? কীভাবে যাবেন এবং কোন কোন ধাপ অতিক্রম করলে তিনি তার লক্ষ্যে সহজে পৌঁছাতে পারবেন সেসব বিষয়ে সহযোগিতার প্রত্যয় ব্যাক্ত করেছেন শাকিলা আক্তার মেরী।
এ বিষয়ে মেরী জানান, মাস্টার্স হচ্ছে দুই ধরনের- একটা মাস্টার্স ইন রিসার্চ এই কোর্সে ফ্যামিলি নিয়ে আসা যায় আরেকটি হচ্ছে রেগুলার মাস্টার্স যেখানে শুধু শিক্ষার্থী আসতে পারে। উচ্চশিক্ষা অর্জনে আগ্রহী সকল প্রার্থীদেরকে আবেদন থেকে শুরু করে ব্যাংকের স্টেটমেন্ট তৈরি করতে সহযোগিতা করবো। এই দেশে মাস্টার্স শেষে দুই বছরের ওয়ার্ক পারমিট দেওয়া হয় এবং কোর্স চলাকালীন সময়ে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা অতিরিক্ত চাকরি করার সুযোগ দিয়ে থাকে। বিদেশে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী একজন প্রার্থীকে কাউন্সেলিং থেকে শুরু করে সব ধরনের সহযোগিতা করবো।
তিনি আরও বলেন, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে-সব শিক্ষার্থী ভিসা প্রসেসিং করে আসতে পারবে তাদের জন্য আমার পক্ষ থেকে উপহার থাকবে। উচ্চশিক্ষা অর্জনে আগ্রহী একজন শিক্ষার্থীর জন্য যেটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়, সেটি হল ভালো ইউনিভার্সিটির জন্য আবেদন কীভাবে করবে, ফাইন্যান্সিয়াল হিসাব বা ব্যাংক স্টেটমেন্ট কীভাবে তৈরি করবে। এগুলো করতে না পারার কারণে বিদেশে উচ্চশিক্ষার আগ্রহ থাকলেও বাস্তবতার কারণে সফল হতে পারে না। যে কোন প্রয়োজনে আমার সাথে এই নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন +447341841781।
উল্লেখ্য, ইউনেস্কো’র পরিসংখ্যান অনুসারে, বিংশ শতাব্দীর গত দুই দশকের তুলনায় বর্তমান দশকে পড়াশোনার উদ্দেশে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পাড়ি দেওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা থেকে ৩ গুণ বেশি শিক্ষার্থী এখন প্রতিবছর উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশ যাত্রা করছেন। বিদেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান থেকে অর্জিত ডিগ্রি পরবর্তীতে বিশ্ব বাজারে তাদের চাকরির সম্ভাবনাও অনেকাংশে বাড়িয়ে তোলে।
সম্পাদকঃ শাহজাহান চৌধুরী
প্রধান সম্পাদক ও প্রকাশকঃ সাদিক হোসেন মামুন
কপি রাইটসঃ প্রতিসময় ডটকম