ঘি: চর্বি জাতিয় খ্যাদ্য শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে।ঘিতে চর্বি থাকায় তা শরীরকে উষ্ণ রাখে।শুধু এতেই শেষ নয় ঘি এর আরও অনেক গুনাগুণ রয়েছে।যেমন ঘি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে, হজমে সহায়তা করে, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ঠান্ডার কারণে যে ধরণের ফ্লু হয় তার থেকেও রক্ষা করে।এই কারণে রান্নার শেষে অল্প ঘি ডাল, তরকারি অথবা সবজিতে মেশানো ভাল।
মধু: প্রাকৃতিকভাবেই মধু উষ্ণ।এই জন্য পুষ্টিবিদরা গরমে অতিরিক্ত মধু খেতে বারণ করে।মধু রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ফলে মধু সর্দি, কাশির মত রোগ থেকে মুক্তিও দেয়।শীতকালে প্রতিদিন সকালে উষ্ণ গরম জলে এক চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়া শরীরের জন্য উপকার।এতে শরীর উষ্ণ থাকবে।
শুকনো ফল: শরীর উষ্ণ রাখতে শুকনো ফলের ব্যবহার অপরিহার্য।এই ফলগুলি হলো- কাজু বাদাম, চিনা বাদাম, ক্যাশনাট প্রভিতি।এগুলো আয়রন এবং ভিটামিনের অভাবজনিত রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এবং শরীরও সতেজ রাখে।
তুলসী: তুলসী ভিটামিন সি, এ, এবং আয়রন সমৃদ্ধ।শরীর ঠান্ডা লেগে যে সকল রোগ হয় তা প্রতিরোধে করতে সাহায্য করে।তুলসীর পাতা শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ডিম: এই খাবারটি সব বয়সীদেরই পছন্দ।ডিমের মধ্যে থাকা প্রোটিন এবং ভিটামিন শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে।
শেকড় জাতীয় সবজি: শীতকালে শরীরকে উষ্ণ রাখতে শুধু গরম পোশাকই নয়,মাটির নিচে জন্মায় এমন কিছু সবজি আছে-যেমন মিষ্টি আলু, গাজর, মুলা, শালগম এগুলো সালাদ হিসেবে বা স্যুপ তৈরি করে খেলে শরীরকে উষ্ণ রাখে।এগুলো হজম ধীরে হয় বলে শরীরে বেশি পরিমাণ তাপ উৎপন্ন করে।
Last Updated on December 23, 2020 2:07 pm by প্রতি সময়